রঙ্গন ফুল

রঙ্গন ফুল, ছবি-জোবায়ের রায়হান

বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায় রঙ্গন ফুল। শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে রঙ্গন অতি জনপ্রিয়। আকর্ষণীয় রূপ ও বর্ণের বৈচিত্র্যে রঙ্গন ঐশ্বর্যমণ্ডিত। তরুরাজ্যে প্রায় সারাবছরই সবুজ পাতার ফাঁকে রঙ্গনের প্রস্ফুটন মানুষ প্রাণভরে উপভোগ করে। ঘন চিরসবুজ গুল্ম জাতীয় রঙ্গন উদ্ভিদ তিন থেকে ছয় মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়।

এর পাতার বিন্যাস ঘন। পাতা সরল ও প্রতিমুখ বা আবর্ত, কিনারা অখ, উপপত্র দুটি বৃত্তের মাঝে অবস্থিত। ফুল নলাকৃতি, তারার মতো চারটি পাপড়ির বিন্যাস।

মঞ্জুরিপত্র বিশিষ্ট গাঢ় লালবর্ণের পুষ্প-মঞ্জুরি থাকে অসংখ্য পুষ্পের সমাবেশ। পর্যায়ক্রমে থোকা থোকা লাল কমলা ফুলের প্রস্ফুটনের প্রাচুর্যে ও সমারোহে এক অপরূপ সৌন্দর্য নিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে রঙ্গন।

পাতার ঘন বিন্যাস অপূর্ব। পাতা সরল ও প্রতিমুখ বা আবর্ত, কিনারা অখ-, উপপত্র দুটি বৃনত্মের মাঝে অবস্থিত। ফুল নলাকৃতি, তারার মতো চারটি পাপড়ির বিন্যাস সত্যিই মনোমুগ্ধকর। ‘রম্নবিয়েসি‘ গোত্রভুক্ত রঙ্গন শুধু লাল বর্ণেরই হয় না গোলাপি, হলুদ, কমলা ও সাদা বর্ণেরও হয়।

তথ্যসূত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ, ছবিঃ জোবায়ের রায়হান