
ছবিঃ জোবায়ের রায়হান, দিনাজপুর কান্তজীর মন্দির এলাকা থেকে তোলা
প্রাচীন ব্যবিলনীয় সভ্যতার এক মৃৎ পাত্রে ধুতুরা ফুলের নিদর্শন পাওয়া যায়। চীনের সম্রাট সেন নুং চার হাজার বছর আগেই ধুতুরার গুনাগুন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। আমাদের দেশের সব জায়গাতেই পাওয়া যায় এই গাছ। নানা ধরনের গুনাগুণের জন্য এঁর বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে, যেমন- ধুস্তর, কিতব, মাতুলক, মদন, শিবশেখর, কণ্টফল, মোহন, কলভোন্মত্ত, শৈব ইত্যাদি। ধুতুরার গাছে আছে ট্রোপেন অ্যাকোলয়েডস। বীজে আছে ডাটুরানোলোন। এসব উপাদান থাকার ফলে এই ফুল বিষাক্ত, অধিক সেবনে মস্তিষ্কের বিকৃতি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
পরিমিত ব্যবহারে এই উদ্ভিদ বিভিন্ন মানসিক ও স্নায়ুবিক রোগে উপকারী। এছাড়া বাত, চর্ম রোগ এসবেও ধুতুরা কার্যকরী ফল দেয়।